শিরোনাম
নীলফামারী জেলা কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির সভাপতি হলেন মাসুম লালমনিরহাট আদর্শ ডিগ্রী কলেজ’র গভর্নিং বডিতে নির্বাচিত যাঁরা সৈয়দপুর রেলকারখানায় লোহার সরঞ্জামসহ চোর আটক আউটকাম বেসড এডুকেশন একটি রীতিবদ্ধ ধারা : বেরোবি উপাচার্য জলঢাকায় প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা উন্নয়নে মতবিনিময় বোরো ধান নিয়ে বোবা কান্না! পীরগঞ্জে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন পঞ্চগড়ে টেকসই উন্নয়ন ও শিক্ষা প্রকল্পের গুরুত্ব শীর্ষক কর্মশালা রংপুরে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মরহুম আলহাজ্ব সাফায়েত হোসেনের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল হাতীবান্ধার পাটিকাপাড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিস দুর্নীতির আখড়া, সেবায় ভোগান্তি
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ১১:৪২ পূর্বাহ্ন

পঞ্চগড়ে টেকসই উন্নয়ন ও শিক্ষা প্রকল্পের গুরুত্ব শীর্ষক কর্মশালা

রনি মিয়াজী, পঞ্চগড় প্রতিনিধি / ১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

পঞ্চগড়ে ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার প্রসার এবং টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) অর্জনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার সকালে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম (৬ষ্ঠ পর্যায়)” প্রকল্পের আওতায় সদর উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এ কর্মশালা আয়োজন করা হয়৷
কর্মশালায় হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্টাস্টি শ্রী সত্যজিৎ কুমার কুন্ডু’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মশালার উদ্বোধন করেন পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক সাবেত আলী। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পঞ্চগড় (সদর সার্কেল) শইমী ইমতিয়াজ, সমাজসেবা উপ-পরিচালক অনুরুদ্ধ কুৃমার, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্ট পঞ্চগড় জেলা শাখার সভাপতি প্রেমাশীষ কুমার রায়, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্ট পঞ্চগড় জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অনুপ্রসাদ বর্মন সহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় বিভিন্ন মন্দির কমিটির সভাপতি ও সদস্যবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশ নেয়।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ধর্মীয় শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিশুদের নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সামাজিক আচরণ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে এই প্রকল্প। পাশাপাশি এই কার্যক্রম শিক্ষা বিস্তারে সহায়ক ভূমিকা রাখছে, যা সরকারের ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনের পথকে সুগম করছে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, “শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নয়, শিশুদের নৈতিকতা ও মানবিক গুণাবলি গঠনে মন্দিরভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে সমাজে শান্তি, সহনশীলতা ও ধর্মীয় সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা সম্ভব।” কর্মশালাটি পরিচালনা ও সমন্বয়ের দায়িত্বে ছিলেন সহকারী প্রকল্প পরিচালক জগদ্বীশ চন্দ্র রায়। কর্মশালার শেষ পর্যায়ে অংশগ্রহণকারীদের মতামতের ভিত্তিতে প্রকল্পের পরবর্তী পরিকল্পনা ও সম্প্রসারণ বিষয়ে সুপারিশ ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ